src='https://pagead2.googlesyndication.com/pagead/js/adsbygoogle.js'/> Realme Narzo 30 কেন কিনবেন কেন কিনবেন না?

Realme Narzo 30 কেন কিনবেন কেন কিনবেন না?

Realme Narzo 30 কেন কিনবেন কেন কিনবেন না
Realme Narzo 30 কেন কিনবেন কেন কিনবেন না

সাম্প্রতি বাংলাদেশের বাজার আসছে Realme Narzo 30 ফোন। বাংলাদেশ বাজারে অফিশিয়াল দাম ১৯ হাজার ৯৯০ টাকা। যা আপনি ৬/১২৮ ভ্যারিয়েন্টে পেয়ে যাবেন। যারা রিয়েলমির Narzo 30 ফোনটি কিনবেন বলে ভেবে রেখেছেন তাদের জন্যই আমাদের আজকের আর্টিকেল। এই ফোনটির ভালো ও মন্দ দিক কি কি থাকছে, কাদের জন্য কেনা উচিৎ আর কাদের এড়িয়ে যাওয়া উচিৎ,এই সবকিছু নিয়েই আমাদের আর্টিকেল।

Narzo 30 ফোনটির মূল আকর্ষন হিসেবে যা যা থাকছেঃ
★ এই ফোনের পেছনের ডিজাইনে রিয়েলমি ব্যাতিক্রম এনেছে। প্রসেসর হিসেবে এই ফোনে থাকছে মিডিয়াটেক হিলিও জি ৯৫ প্রসেসর।
★ পেছনে প্রাইমারী ক্যামেরা ৪৮ মেগাপিক্সেল। ক্যামেরা সেটাপ ৪৮+২+২ আর সামনে ১৬ মেগাপিক্সেল সেল্ফি ক্যামেরা।
★ ডিসপ্লেতে ৯০ হার্য রিফ্রেশরেট সাপোর্টেড।
★ সুপার ফাস্ট সাইড মাউন্টেইন ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর।
★ স্পেসিফিকেশন ও সাইজ বিবেচনায় ওজনে অনেক কম।
★ পাওয়ার সেকশনে ৫০০০ এমএইচ ব্যাটারির সাথে ৩০ ওয়াটের ফাস্ট চার্জার থাকছে। যা দিয়ে এক ঘন্টার কিছু বেশি সময়ে চার্জ হয়ে যাবে।

Narzo 30 ফোনটির নেগেটিভ দিক বিবেচনায় যেগুলা আসছেঃ
★ স্পেসিফিকেশন বিবেচনা করলে দাম তুলনামূলক অনেক বেশি রাখা হচ্ছে। তবে ব্রান্ড ভ্যালু ও ডিজাইনিং হিসেবে ঠিক আছে।
★ ক্যামেরা আরেকটু বেশি দেয়া যেত। এই যুগে শুধুমাত্র একটা ৪৮ মেগাপিক্সেলের সাথে দুটো দুই মেগাপিক্সেল ভিত্তিহীন।
★ বাজেট হিসেবে প্রসেসর সেকশনে আরেকটু নজর দিলে ভালো হতো।

Narzo 30 ফোনটি যাদের কেনা উচিতঃ যারা রিয়েলমি ব্রান্ডের ভক্ত আছেন। যারা হায়ার রিফ্রেশ রেটের এক্সপেরিয়েন্ট নিতে চান তাদের জন্য Realme Narzo 30 ভালো চয়েজ হতে পারে। এছাড়া যারা দ্রুত ফোন চার্জ করতে চান। যারা দিনের বেশিরভাগ সময় বাসার বাহিরে থাকেন, অল্প সময়ে ফোন চার্জ দেয়ার জন্য Realme Narzo 30 পার্ফেক্ট চয়েজ হতে পারে।

Narzo 30 ফোনটি যাদের কেনা উচিত নয়ঃ কয়েকদিন বাদেই বাজারে আসতে যাচ্ছে Realme Narzo 50 ফোন। তাই যারা আরো পরে ফোন কিনবেন, তারা এই মূহুর্তে Realme Narzo 30 এড়িয়ে যেতে পারেন। এছাড়া যারা হ্যাভি গেমার আছেন বা যারা প্রফেশনাল ফটোগ্রাফি করার জন্য মোবাইল কিনবেন ভাবছেন তারা এড়িয়ে যেতে পারেন। প্রাইমারি ক্যামেরা ৪৮ মেগাপিক্সেলের সাথে যে দুটি দুই মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা দেয়া হয়েছে সেগুলা দূর্দান্ত ছবি তোলার জন্য যথেষ্ট নয়।

আশাকরি আমাদের আজকের এই আর্টিকেল থেকে আপনার যে তথ্য জানার প্রয়োজন ছিল সেটি জানতে পেরেছেন। নিয়মিত আপডেট পেতে আমাদের ফেইসবুক পেইজে লাইক দিয়ে এক্টিভ থাকুন। সাইটের নিচের অংশে আমাদের ফেইসবুক পেইজ দেয়া আছে। সেখানে স্মার্টফোন সম্পর্কিত আরো অজানা তথ্য জানতে পারবেন।
এটিই একমাত্র বাংলা মোবাইল রিভিউ ওয়েবসাইট। যেখানে বাংলায় মোবাইল ফোনের বিস্তারিত রিভিউ করা হয়। পাশাপাশি প্রতিটি রিভিউ শেষে আমাদের নিজস্ব কিছু মতামত থাকে। যেই মতামতের উপর ভিত্তি করে আপনাদের সিদ্ধান্ত নিতে সুবিধা হয়। আপনাদের সকলের সাপোর্ট,আমাদের জন্য অনুপ্রেরণার উৎস।
মোবাইল বিষয়ক উপরের সকল তথ্যের শতভাগ গ্যারান্টি বা নিশ্চয়তা দিচ্ছিনা কারন সকল তথ্য কোন কোন ওয়েবসাইট মাধ্যম বা সোর্স থেকে সংগ্রহীত হয়ে থাকে। তবে যখন কোন স্মার্টফোন ব্রান্ড বা প্রতিষ্ঠান আমাদেরকে রিভিউ ইউনিট দিয়ে থাকে, তখন সেইসকল রিভিউ শতভাগ নিশ্চয়তা দিতে পারি।

Previous Post Next Post