src='https://pagead2.googlesyndication.com/pagead/js/adsbygoogle.js'/> বিকাশে টাকা আয় করুন খুব সহজেই

বিকাশে টাকা আয় করুন খুব সহজেই

বিকাশে টাকা আয় করুন খুব সহজেই
বিকাশে টাকা আয় করুন খুব সহজেই

বর্তমানে মোবাইল ব্যাংকি সেবায় বিকাশ সবচেয়ে জনপ্রিয়। যদিও মোবাইল ব্যাংকিং সেবার বাংলাদেশে ডাচবাংলা ব্যাংক প্রথম এই সার্ভিস নিয়ে এসেছিল। মোবাইলে টাকা পাঠানো বলতেই মানুষ বিকাশ বুঝে থাকে। গ্রামগঞ্জের প্রতিটু আনাচেকানাচে এজেন্ট পয়েন্ট স্থাপনের মাধ্যমে আমাদের দেশে বিকাশ খুবই অল্প সময়ে সুপরিচিত মোবাইল ব্যাংকিং সেবায় পরিচিতি লাভ করে। মূলত বিকাশের দূর্দান্ত মার্কেটিং কৌশলের কারনেই বিকাশ অল্প সময়ে জনপ্রিয়তা পায়। বিকাশের মাধ্যমে কিভাবে আপনি টাকা আয় করতে পারবেন, সেটাই আমাদের আজকের আর্টিকেলের আলোচ্য বিষয়।

বিকাশের এই অতি অল্প সময়ের জনপ্রিয়তা পাবার কৌশলের কারনে আমাদের দেশের অনেকের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়েছে। পাশাপাশি অনেকেই ঘরে বসে মাসে হাজার হাজার টাকা আয় করতে পারে। বিকাশের এই কার্যক্রম সত্যিই প্রশংসা পাবার যোগ্য। আপনার যদি ইতিমধ্যে বিকাশ একাউন্ট থেকে থাকে, তাহলে আপনি বিকাশের মাধ্যমে আয় করতে পারবেন। যদি আপনার বিকাশ একাউন্ট না থাকে, তাহলে নতুন বিকাশ একাউন্ট খুলতে এখানে ক্লিক করুন।

ইতিমধ্যে যাদের বিকাশ একাউন্ট আছে,তারা কিভাবে বিকাশ একাউন্ট দিয়ে ঘরে বসে আয় করবেন? আপনারা যারা বিকাশ ব্যাবহার করেন, তারা হয়তোবা জানেন, বিকাশে কাউকে রেফার করলে, সে যদি আপনার রেফার করা লিংকে এপ্স ডাউনলোড দিয়ে একাউন্ট খুলে তাহলে আপনি রেফার বোনাস পাবেন। বিকাশে কাউকে রেফার করে একাউন্ট খুলাতে পারলে, আপনি সর্বনিন্ম পঞ্চাশ টাকা থেকে সর্বোচ্চ একশো টাকা পর্যন্ত রেফার বোনাস পেতে পারেন। আপনার বিকাশ একাউন্টের রেফার লিংক পেতে চাইলে আপনাকে বিকাশ এপ্স ব্যাবহার করতে হবে। এপ্সে কিছুক্ষন ঘাটাঘাটি করলেই বিকাশের রেফার লিংক পেয়ে যাবেন। তারপর এই লিংক আপনি ফেইসবুক সহ বিভিন্ন গ্রুপ ও ম্যাসেজে শেয়ার করবেন। আপনার এই রেফার লিংকে কেউ সারা দিলেই আপনার একশো টাকা আয় হচ্ছে। যা বিকাশ রেফার কমিশন হিসেবে আপনি পাবেন। এইভাবে বাংলাদেশের অনেকেই প্রতি মাসে হাজার হাজার টাকা আয় করছে।

এছাড়া অনেকে আছেন, যাদের বিকাশ একাউন্ট আছে কিন্তু বিকাশ এপ্স ব্যাবহার করেনা। তাদের যদি এপ্স ব্যাবহার করতে উৎসাহিত করতে পারেন এবং আপনার রেফার লিংকের মাধ্যমে এপ্স ব্যাবহার ডাউনলোড করাতে পারেন, তাহলে আপনার সর্বনিন্ম ২৫ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৫০ টাকা পর্যন্ত রেফার কমিশন আয় করতে পারেন। যারা এখনো বিকাশ এপ্স ব্যাবহার করেননা, তারা এপ্স ডাউনলোড দিয়ে ফেলুন। বিকাশ এপ্স ব্যাবহার করার দশটি উপকারীতা জানতে এখানে ক্লিক করুন

বিকাশ এপ্সে রেফার করে বা কাউকে নতুন বিকাশ একাউন্ট খুলতে সহায়তা করে,অনেকেই মাসে হাজার হাজার টাকা আয় করছে। আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে? বিকাশ এপ্স ব্যাবহার করে লাভ কি? বা কেনই বা আপনি বিকাশ একাউন্ট খুলবেন? কারন বিকাশ একাউন্ট খুলতে কোনপ্রকার টাকাপয়সা লাগেনা। উল্টা যারা নতুন একাউন্ট খুলে তারা প্রাথমিক অবস্থায় সর্বনিন্ম ৫০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ একশো টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারেন।

ঘরে বসে বিকাশ একাউন্ট খুলতে চাইলে এখানে ক্লিক করুন

এবার জানুন, কেন আপনি বিকাশ একাউন্ট খুলবেন? কারন, বিকাশে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন অফার দিয়ে থাকে। যে অফারের কারনে অনেকেই বিকাশ ব্যাবহার করে থাকে। আপনার বাসায় ইন্টারনেট বিল যদি বিকাশে পেমেন্ট করেন, সেখানে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ছাড় দেয়া হয়। এছাড়া বিভিন্ন দিবসে বিকাশের পক্ষ থেকে রিচার্জ অফার দেয়া হয়। যেখানে কোন কোন সময় রিচার্জের শতভাগ ক্যাশবেক অফার দেয়। আমরা যারা বিভিন্ন সময় বাহিরের দোকান থেকে মোবাইল রিচার্জ করে থাকি, সেটা যদি নিজের বিকাশ থেকে করি,তাহলে ক্ষতি কিসে? তাছাড়া আপনার বিকাশ একাউন্টে যদি সামান্য টাকা থাকে,তখন বিপদেআপদে ক্যাশ আউট করে বা বিপদেআপদে মোবাইল রিচার্জ করে রাখা যায়। অনেকেই আছেন মোবাইল রিচার্জ করার জন্য বিকাশ একাউন্ট ব্যাবহার করে। আপনার ফোন যদি কারো হাতে না যায় আর আপনার ফোনে আসা ওটিপি কোড যদি কাউকে না বলেন, তাহলে বিকাশের টাকা চলে যাবার সম্ভাবনা খুবই কম।

অনলাইনে কেনাকাটা করার ক্ষেত্রে নগদ টাকায় কেনাকাটা না করে,বিকাশে কেনাকাটা করলে সেখানে ছাড় দেয়া হয়। যেমনঃ কয়েকবছর আগে এক টাকায় কোকাকোলা অফার ছিল। যেখানে বিকাশের অনুমোদিত নির্দিষ্ট দোকান থেকে এক টাকায় ৩০ টাকার কোকাকোলা কিনতে পাওয়া যেত। যেখানে দোকানদারকে বিল পেমেন্টের সময় ৩০ টাকা পেমেন্ট করা হলেও, পেমেন্ট করার কিছুক্ষন পরেই ২৯ টাকা বিকাশের পক্ষ থেকে ক্যাশবেক দেয়া হতো। বাংলাদেশে বিভিন্ন নামীদামী শপিংমলে কেনাকাটায় বিকাশে ছাড় দেয়া হয়। আপনি যদি বিকাশের মাধ্যমে টাকা আয় করতে চান, তাহলে এক্ষুনি বিকাশ একাউন্ট খুলে ফেলুন। আমাদের এই আর্টিকেলের প্রথম অংশে দেয়া লিংকে বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম সুন্দরভাবে দেয়া আছে।

আশাকরি আমাদের আজকের এই আর্টিকেল থেকে আপনার যে তথ্য জানার প্রয়োজন ছিল সেটি জানতে পেরেছেন। কোন জানার বা মন্তব্য থাকলে মন্তব্য করতে পারেন। স্মার্টফোন বিষয়ক নিত্যনৈমিত্তিক অনেকে অজানা তথ্য আমাদের এই সাইটে আপনি পাবেন। নিয়মিত আপডেট পেতে আমাদের Facebook Page লাইক দিয়ে এক্টিভ থাকুন। সাইটের নিচের অংশে আমাদের ফেইসবুক পেইজ দেয়া আছে। সেখানে স্মার্টফোন সম্পর্কিত নিয়মিত নিত্যনতুন আরো অজানা তথ্য জানতে পারবেন।

Previous Post Next Post