src='https://pagead2.googlesyndication.com/pagead/js/adsbygoogle.js'/> ফোন ব্যাবহারের অভ্যাস ত্যাগ করার নিঞ্জা টেকনিক

ফোন ব্যাবহারের অভ্যাস ত্যাগ করার নিঞ্জা টেকনিক

ফোন ব্যাবহারের অভ্যাস ত্যাগ করার নিঞ্জা টেকনিক
ফোন ব্যাবহারের অভ্যাস ত্যাগ করার নিঞ্জা টেকনিক

মোবাইল ফোন হাতে নিয়ে রাখার অভ্যাস অনেকে সহজে ছাড়তে পারেনা। আমরা যখন অবসর থাকি, তখন দেখা যায় কয়েকদিন টানা মোবাইল ফোন ব্যাবহার করার পরে, সেটি অভ্যাসে পরিনত হয়। অনেকে মোবাইল ফোন ব্যাবহার কমানোর জন্য কয়েকদিনের জন্য ফেইসবুক ডিএক্টিভেট করে রাখে। তারপর যখন আবার এক্টিভ করে,তখন যেই লাউ সেই কদু। যারা মোবাইল ব্যাবহার করার এই বদঅভ্যাস ত্যাগ করতে চাচ্ছেন, তাদের জন্য আজকের আর্টিকেল গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে। যারা চাচ্ছেন, ফোন ব্যাবহার কমিয়ে ফেলতে কিন্তু পেরে উঠছেন না, তারা আজকের আর্টিকেলটি ভালোভাবে পড়ুন।

মোবাইল ফোন ব্যাবহারে বদ অভ্যাস ত্যাগ করার নিঞ্জা টেকনিকঃ

সীমিত ডাটা ক্রয়ঃ মাসিক ডাটা কেনার পরিমান কমিয়ে ফেলুন। প্রতিজ্ঞা করুন, এই নির্দিষ্ট পরিমান ডাটা দিয়ে এক সপ্তাহ বা একমাস নিতে হবে। তার আগে ডাটা শেষ করলে, ভুলেও কিনবেন না।

রাউটার বন্ধ রাখাঃ যখন পড়ার টেবিলে বসবেন, তখন বাসার রাউটারের সুইচ বন্ধ রাখুন। দিনের নির্দিষ্ট সময় ওয়াইফাই রাউটার বন্ধ রাখার চেস্টা করুন। এটা অনেক কার্যকরী উপায়।

এপ্স ডিলিট করাঃ আপনার মোবাইল ফোনে কোন গেইমস যদি আপনার নেশার কারন হয়, তবে সেই গেইমটি ডিলিট করে দিন। যদি সেটা না পারেন, তাহলে গেইমস খেলার পরে ফোন চার্জে লাগাবেন না। চার্জ না দিলে তো গেইমস খেলা যাবেনা। গেইমস খেলার নির্দিষ্ট সময় করে নিন। এই সময়ের বাহিরে গেমস খেলতে চাইবেন না।

কাজে ব্যাস্ত রাখাঃ নিজেকে কোন কাজে ব্যাস্ত রাখেন। মোবাইল ফোনের নেশায় ধরলে, পড়ার টেবিলে বসলে কাজ হবেনা স্বাভাবিক। সেক্ষেত্রে আপনি পড়া ছাড়া, অন্য কাজে নিজেকে ব্যাস্ত রাখুন। যেমনঃ যদি গ্রামে থাকেন, তাহলে বাহিরে খেলাধুলা করা,গাছ লাগানো, কবুতর পালন করা ইত্যাদি আর যদি শহরে থাকেন তাহলে বাড়ান্দায় গাছ লাগানো, কোন পাখি পালা ইত্যাদি কাজে নিজেকে মোবাইল ফোন থেকে ধীরেধীরে দূরে সরিয়ে ফেলতে পারেন।

সেকেন্ডারি মোবাইল ব্যাবহারঃ স্মার্টফোন ব্যাবহারের পাশাপাশি শুধুমাত্র কথা বলার জন্য বাটন মোবাইল ব্যাবহার করুন। অনেকের দেখা যায় স্মার্টফোনে যখন কোন ফোন আসে, তখন ফোন রিভিস করে দুইমিনিট কথা বলার পরে, দুইঘন্টা ফেইসবুকে ঢুকে বসে থাকে। তাই এক্ষেত্রে আপনি আপনার জরুরি সিমটি যদি বাটনে মোবাইলে ব্যাবহার করেন, সেক্ষেত্রে আপনি কথা বলার পরে, ফেইসবুক ইউটিউবে বেহুদা সময় নস্ট করতে পারবেন না। কারন আপনার কথা বলার ফোনটি যে ফিচার ফোন।

আশাকরি আমাদের আজকের এই আর্টিকেল থেকে আপনার যে তথ্য জানার প্রয়োজন ছিল সেটি জানতে পেরেছেন। কোন জানার বা মন্তব্য থাকলে মন্তব্য করতে পারেন। স্মার্টফোন বিষয়ক নিত্যনৈমিত্তিক অনেকে অজানা তথ্য আমাদের এই সাইটে আপনি পাবেন। নিয়মিত আপডেট পেতে আমাদের Facebook Page লাইক দিয়ে এক্টিভ থাকুন। সাইটের নিচের অংশে আমাদের ফেইসবুক পেইজ দেয়া আছে। সেখানে স্মার্টফোন সম্পর্কিত নিয়মিত নিত্যনতুন আরো অজানা তথ্য জানতে পারবেন।

Previous Post Next Post