আপনি যদি কম দামে ভালো ফোন কিনতে চান তাহলে হয়তো ভালো ব্রান্ড খুঁজুন নয়তো আমাদের দেশীয় ব্রান্ডের উপর আস্তা রাখুন। কমদামী ফোন বলতে আপনি কি ফোন বুঝাচ্ছেন সেটি আগে বুঝতে হবে। বাটন ফোন ও স্মার্টফোন দুটো ফোনের কমদামী সেরা চয়েজ কোনটি হবে সেটিই হবে আজকের আর্টিকেলের আলোচ্য বিষয়।
![]() |
কমদামের মধ্যে ভালো ফোন কোনটি |
আপনি যদি কম বাজেটে বাটন মোবাইল ফোন কিনতে চান,তাহলে আপনার পছন্দ ও সুবিধামত যেকোন ব্রান্ডের প্রতি নজর দিতে পারেন। তবে এখানে সমস্যা হলো,আমরা যারা কথা বলার জন্য বাটন মোবাইল ফোন কিনি তারা তুলনামূলক বেশি কম বাজেটে কিনে ফেলি। যার ফলস্বরূপ ফোন কেনার দুই বা তিনবছর পরে দেখা যায় যে,ফোনের নেটওয়ার্কিং সিগন্যাল সমস্যা করে। ঠিকভাবে নেটওয়ার্ক পায়না বা কথা বলতে গেলে নেটওয়ার্ক ফল করে। তার অন্যতম কারন বেশি কম দামে সাধারণ ব্রান্ডের বাটন মোবাইল কেনা। তাই আপনি যদি ভালো বাটন ফোন কিনতে চান,তাহল্ব স্যামসাং ব্রান্ডের বাটন ফোন কিনতে পারেন। স্যামসাং ব্রান্ডের বাটন মোবাইল দাম কিছুটা বেশি হলেও কোয়ালিটি ভালো। কথা বলে তৃপ্তি পাবেন। বাজারে গতানুগতিক অনেক বাটন ফোনের ব্রান্ড রয়েছে। যারা প্রায় এক হাজার থেকে পনেরো বা আঠারোশ টাকায় অনেক অনেক ফিচার দিবে। যদি আপনি ভালো ফোন কিনতে চান, অবশ্যই স্যামসাং বা নোকিয়া ব্রান্ডের বাটন মোবাইল কিনতে পারেন।
এবার আসি,কম বাজেটে ভালো স্মার্টফোন প্রসঙ্গে। আপনি যদি অল্প বাজেটে ভালো স্মার্টফোন কিনতে চান তাহলে সিম্ফনি ব্রান্ডের স্মার্টফোন কিনতে পারেন। অল্প বাজেটে সিম্ফনির মোবাইল সেরা। বাজারে দশ হাজার টাকার কম বাজেটে যদি স্মার্টফোন বিবেচনায় আনতে চান,তাহলে সিম্ফনি কিনুন। কারন সিম্ফনি মোবাইল বাজারের একসময়কার সেরা ব্রান্ড ছিল। এখনকার বাজারের দশ হাজারের নিচের বাজেট হিসেব করলেও সিম্ফনি সেরা।
আশাকরি আমাদের আজকের এই আর্টিকেল থেকে আপনার যে তথ্য জানার প্রয়োজন ছিল সেটি জানতে পেরেছেন। কোন জানার বা মন্তব্য থাকলে মন্তব্য করতে পারেন। স্মার্টফোন বিষয়ক নিত্যনৈমিত্তিক অনেকে অজানা তথ্য আমাদের এই সাইটে আপনি পাবেন। নিয়মিত আপডেট পেতে আমাদের Facebook Page লাইক দিয়ে এক্টিভ থাকুন। সাইটের নিচের অংশে আমাদের ফেইসবুক পেইজ দেয়া আছে। সেখানে স্মার্টফোন সম্পর্কিত নিয়মিত নিত্যনতুন আরো অজানা তথ্য জানতে পারবেন।