সিম্ফনি জেট ৩০ ফোনকে মিড বাজেটে কিলার ফোন হিসেবে ধরা হয়। সিম্ফনি জেট ৩০ ফোনে এই দামে একই বাজেটে আপনি অন্য কোন ব্রেন্ডের ফোন পাবেন না। চলুন আজকে সিম্ফনি জেট ৩০ ফোন যেকারনে কিলার ফোন সেটি নিয়ে আলোচনা করি। পাশাপাশি সিম্ফনি এই ফোনে কি কি সুবিধা ও স্পেসিফিকেশন দিচ্ছে সেগুলা নিয়েও আলোচনা করা হবে।
![]() |
Symphony Z30 review |
সিম্ফনি জেট ৩০ ফোনে আপনি মাত্র ১০ হাজার টাকা বাজেট ফোনে উভয়পাশে গ্লাস ফিনিশ পাচ্ছেন। যা আপনি কোন কোন ক্ষেত্রে ১৮-২০ হাজার বাজেট ফোনেও পাবেন না।
সিম্ফনি জেট ৩০ ফোনে আপনি যে প্রসেসর পাচ্ছেন, একই প্রসেসর অনেক নামীদামী ব্রেন্ডের ১৬-১৭ হাজার টাকার বাজেট ফোনে আপনি পাবেন।
সিম্ফনি জেট ৩০ ফোনে আপনি যে ব্যাটারি ও যে চার্জার পাচ্ছেন সেটি বাজারে নামীদামী ব্রেন্ডের ১৫-১৬ হাজার বাজেটের মোবাইলে একই প্রসেসর ব্যাবহার করে থাকে।
সিম্ফনি জেট ৩০ মোবাইলের আপনি আইপিএস ডিসপ্লে পাবেন,একই ডিসপ্লে বাজারের ১৪-১৫ হাজার টাকার বাজেট ফোনে ব্যাবহার করে।
সিম্ফনি জেট ৩০ মোবাইলের যে আপগ্রেডেশন ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর আপনি পাচ্ছেন,ঠিক একই ফিঙ্গারপ্রিন্ট সুবিধা আপনি বাজারের ১৫-১৮ হাজার টাকা বাজেট ফোনে পাবেন।
সিম্ফনি ফোনের ক্যামেরা সেন্সরে ব্যাপক আপগ্রেডেশন আনা হয়েছে। সিম্ফনি জেট ৩০ ফোনের ক্যামেরায় যে ছবি দিবে,আপনি বাজারের ১৪-১৫ হাজার টাকার বাজেটে অন্য ব্রেন্ডে এমন ভালো ছবি পাবেন কিনা সন্দেহ আছে।
তাছাড়া কল কোয়ালিটি, ভোল্ট নেটওয়ার্ক সুবিধা,ইন্টারনেট স্পিড,ওয়াইফাই ও ব্লুটুথ সুবিধা সহ প্রতিটি ক্ষেত্রে সিম্ফনির ফোনে অনেক আপগ্রেডেশন আনা হয়েছে। যুগের সাথে তাল মিলিয়ে সিম্ফনি পিছিয়ে নেই। তাদের মোবাইলের প্রতিটি ক্ষেত্রে আপগ্রেডেশন এনেছে। আপনার বাজেট যদি ১০ হাজার টাকার কম হয়ে থাকে,তাহলে নিশ্চিন্তে সিম্ফনি জেট ৩০ ফোনটি কিনতে পারেন। এমনকি আপনার বাজেট যদি ১৫/১৬ হাজার টাকাও হয়ে থাকে,তবুও আপনি চাইলে একবার সিম্ফনি জেট ৩০ ফোনটি দেখে আসতে পারেন।
আশাকরি আমাদের আজকের এই আর্টিকেল থেকে আপনার যে তথ্য জানার প্রয়োজন ছিল সেটি জানতে পেরেছেন। স্মার্টফোন বিষয়ক আপনার অনেকে অজানা তথ্য আমাদের এই সাইটে আপনি পাবেন। নিয়মিত আপডেট পেতে আমাদের Facebook Page লাইক দিয়ে এক্টিভ থাকুন। সাইটের নিচের অংশে আমাদের ফেইসবুক পেইজ দেয়া আছে। সেখানে স্মার্টফোন সম্পর্কিত নিয়মিত নিত্যনতুন আরো অজানা তথ্য জানতে পারবেন।