বর্তমানে প্রিমিয়াম বাজেট ফোনে সুপার এমোলেড ডিসপ্লে দেয়া হয়ে থাকে। সুপার এমোলেড হলো, এমোলেড ডিসপ্লের আপগ্রেড ভার্সন। সাধারনত স্যামসাং ব্রেন্ডের ফোনগুলাতে সুপার এমোলেড ডিসপ্লে দেয়া হয়ে থাকে। স্মার্টফোন বা মোবাইল ফোনের ডিসপ্লের মধ্যে কয়েকটি ধরন রয়েছে। এইচডি,ফুল এইচডি,আইপিএস,এমোলেড,সুপার এমোলেড ইত্যাদি। ডিসপ্লের মধ্যে সুপার এমোলেড সেরা। সামসাং তাদের নিজস্ব টেকনোলোজি ব্যাবহার করে এই সুপার এমোলেড ডিসপ্লে তৈরি করে থাকে। আজকের আর্টিকেলে সুপার এমোলেড ডিসপ্লের ভালো দিক ও অসুবিধা দিক আলোচনা করবো।
![]() |
Super Amoled Display |
সুপার এমোলেড ডিসপ্লের অসুবিধা বলতে গেলে,এই ডিসপ্লেযুক্ত ফোনের দাম কিছুটা বেশি থাকে। কোন ফোন সুপার এমোলেড প্রযুক্তি ব্যাবহার করতে হলে আপনার উৎপাদন খরচ বেশি পড়বে। যা ফলশ্রুতিতে দাম ও বেশি রাখতে হবে। দাম বেশি রাখা ব্যাতিত সুপার এমোলেড ডিসপ্লের তেমন কোন অসুবিধা নেই।
সুপার এমোলেড ডিসপ্লের সুবিধা অনেক। সুপার এমোলেড ডিসপ্লে ফোন চোখের জন্য ভালো। এই ফোনে ইন ডিসপ্লে ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর ব্যাবহার করা যায়,যেটা অন্য ফোনের ডিসপ্লেতে ব্যাবহার করা যায়না। ফোনের চার্জের ক্ষেত্রে সুপার এমোলেড ডিসপ্লে ফোনের চার্জ দীর্ঘস্থায়ী হয়ে থাকে। ফোনের ছবির কোয়ালিটি বা ভিডিও দেখার এক্সপেরিয়েন্স আপনাকে অন্য লেভেলে নিয়ে যাবে। তাছাড়া ভিডিও দেখা বা গেমিং করার ক্ষেত্রেও আপনি এক অন্যরকম অনুভূতি পাবেন।
আশাকরি আমাদের আজকের এই আর্টিকেল থেকে আপনার যে তথ্য জানার প্রয়োজন ছিল সেটি জানতে পেরেছেন। স্মার্টফোন বিষয়ক আপনার অনেকে অজানা তথ্য আমাদের এই সাইটে আপনি পাবেন। নিয়মিত আপডেট পেতে আমাদের Facebook Page লাইক দিয়ে এক্টিভ থাকুন। সাইটের নিচের অংশে আমাদের ফেইসবুক পেইজ দেয়া আছে। সেখানে স্মার্টফোন সম্পর্কিত নিয়মিত নিত্যনতুন আরো অজানা তথ্য জানতে পারবেন।