আপনি কি গেমিং করার জন্য ফোন কেনার কথা ভাবছেন? গেমিং এর জন্য পার্ফেক্ট ফোন কেমন হবে সেটি আপনার জন্য জানা জরুরি। আপনার গেমিং ফোন সম্পর্কে ধারনা না থাকলে আপনি ঠকে যেতে পারেন। আজ আমাদের আর্টিকেলে গেমিং ফোন নিয়ে আলোচনা করবো।
গেমিং ফোনের ব্যাটারিঃ গেমিং ফোনের ক্ষেত্রে ব্যাটারি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আপনি যদি গেমস খেলার জন্য ফোন কেনার কথা ভেবে থাকেন,তাহলে আপনার ফোনের ব্যাটারি নূন্মতম ৫০০০ এমএইচ হওয়া উচিৎ।
![]() |
Best Gaming Mobile |
গেমিং ফোনের চার্জারঃ গেমিং ফোনের ব্যাটারি যেহেতু বেশি হওয়া লাগবে,সেহেতু চার্জার ও বেশি হওয়া চাই। গেমিং ফোনের ক্ষেত্রে চার্জার অবশ্যই ফাস্ট চার্জার হতে হবে আর সেই চার্জারটি নূন্মতম ১৮ ওয়াটের হলে ভালো হয়।
গেমিং ফোনের প্রসেসরঃ গেমিং ফোনের প্রসেসর হিসেবে স্নাপড্রাগনের প্রসেসর সেরা চয়েজ হবে। অনেকেই মিডিয়াটেকের জি সিরিজের প্রসেসরকে গেমিং প্রসেসর বলে থাকে কিন্তু বাস্তবিক অর্থে স্নাপড্রাগন প্রসেসর গেমিং প্রসেসর হিসেবে ভালো পারফরমেন্স করবে।
গেমিং ফোনের রিফ্রেশরেটঃ রিফ্রেশরেট যুক্ত ফোন গেমিং ফোন হিসেবে ভালো। ভালো ফ্রেম রেট পেতে চাইলে নূন্মতম ৯০ হার্যের রিফ্রেশরেট আছে এমন ফোন কেনার চেস্টা করবেন।
গেমিং ডিসপ্লেঃ আপনার ফোনের ডিসপ্লে যদি সুপার এমোলেড হয়,তাহলে সেটি গেমিং করার জন্য পার্ফেক্ট হবে। সুপার এমোলেড না হলেও,অন্তত ফুল এইচডি প্লাস ডিসপ্লে হলে ভালো হয়।
ফোনের র্যাম&রমঃ গেমিং ফোনে র্যাম অন্তত ৪জিবি এবং রম ৬৪ জিবি হওয়া উচিৎ। এর নিচে হলে গেমিং করার সময় লেগ পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
তাছাড়া গেমিং ফোনের সাউন্ড পাবার জন্য চাই ভালো মানের হ্যাডফোন। বাজারে নানা ধরনের গেমিং হ্যাডফোন পাওয়া যায়। যেগুলো বিভিন্ন বাজেটে আপনি পাবেন।
আশাকরি আমাদের আজকের এই আর্টিকেল থেকে আপনার যে তথ্য জানার প্রয়োজন ছিল সেটি জানতে পেরেছেন। স্মার্টফোন বিষয়ক আপনার অনেকে অজানা তথ্য আমাদের এই সাইটে আপনি পাবেন। নিয়মিত আপডেট পেতে আমাদের Facebook Page লাইক দিয়ে এক্টিভ থাকুন। সাইটের নিচের অংশে আমাদের ফেইসবুক পেইজ দেয়া আছে। সেখানে স্মার্টফোন সম্পর্কিত নিয়মিত নিত্যনতুন আরো অজানা তথ্য জানতে পারবেন।